চীনের খেলনাগুলির আমদানি হ্রাস করা কঠিন মানের

শিল্পের অনুমান অনুযায়ী, চীন থেকে খেলনা আমদানী অর্ধেকেরও কম হয়ে গেছে, কারণ সরকার 1 ম সেপ্টেম্বর থেকে মানসম্মত মানের মানদণ্ড এবং স্বীকৃত সংস্থাগুলি দ্বারা বাধ্যতামূলক বাধ্যতামূলক সার্টিফিকেশন চালু করেছে।
এর ফলে সরবরাহ কমেছে এবং খুচরা মূল্য 8-14 শতাংশে বাড়িয়েছে, যদিও পাইকারি দাম 30 শতাংশ বেড়েছে, কর্মকর্তারা বলছেন, আরও বৃদ্ধি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ক্রিসমাস, ম্যাটেল ইন্ডাস্ট্রিজ, ফিউচার রিটেল এবং অন্যান্য খুচরা বিক্রেতা পর্যন্ত উৎসবমুখী ঋতুতে আরও কিছুটা হ্রাস পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে তিনি জানান, দেশে আমদানিকৃত খেলনা পরীক্ষা এবং ভারতীয় মানদণ্ড (বিআইএস) সার্টিফিকেশন পরীক্ষা করার জন্য অবকাঠামোর অভাবের দিকে নির্দেশ করে।
অল ইন্ডিয়া টাওয়ার ম্যানুফ্যাকচারার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি মনিষ কুরেকজা বলেন, "সরকার যখন এই নিয়ম প্রবর্তন করে তখন থেকেই চীনা খেলনা আমদানিতে 50 শতাংশেরও বেশি হ্রাস হয়েছে"।

"ভারত বছরে চার-পাঁচ লাখ শাখা সঞ্চয় ইউনিট (এসকিউই) আমদানি করে। SKUs আসলে খেলনা বিভিন্ন ধরনের। টেস্টিং এবং ক্রমাঙ্কন ল্যাবরেটরিজ (এনএবিএল) -র জন্য শুধুমাত্র তিন থেকে চারটি ন্যাশনাল অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড রয়েছে- ভারতে অনুমোদিত ল্যাবরেটরিজ যা সপ্তাহে 100 -150 এসকিউএল পরীক্ষা করতে পারে। "
চীনের খেলনাগুলি ভারতের 5000 কোটি টাকার খেলনা শিল্পের আনুমানিক 70 শতাংশের হিসাব করে।

ভারতে খেলনা বিপুল পরিমাণ হ্যান্ডেল করার জন্য অবকাঠামো ব্যাপক উন্নয়নের প্রয়োজন, নির্বাহী পরিচালক বলেন।
"নতুন ইম্পোর্ট বিজ্ঞপ্তি সংশোধিত ভারতীয় স্ট্যান্ডার্ডের সাথে সম্মতির উপর জোর দেয় এবং শুধুমাত্র এনএবিএল-স্বীকৃত ল্যাবসের মাধ্যমেই সার্টিফিকেশন অর্জন করে। তবে, ভারতের বাজারে হাজার হাজার এসকিউএসও নেই, তবে পরীক্ষামূলক পরীক্ষা-নিরীক্ষার ম্যান্ডেটগুলি পূরণের জন্য পরিবেশগত ও পরিকাঠামোকেও চূড়ান্ত করতে হবে ", ম্যাটেলের ইন্টেলিজেন্ট ইন্ডিয়ার কান্ট্রি ম্যানেজার ইশমিয়েত সিং বলেন। তাত্ক্ষণিকভাবে উৎসবমুখর মাসগুলিতে শিশুদের কাছে খেলনাের প্রাপ্যতা বিলম্বিত হওয়ার কোন সন্দেহ নেই। "

1 সেপ্টেম্বর জাগ্রত সর্বাধিক বিজ্ঞপ্তিকরণ শারীরিক এবং যান্ত্রিক বৈশিষ্ট্য, রাসায়নিক উপাদান, flammability, এবং উভয় electrically এবং যান্ত্রিকভাবে পরিচালিত জন্য অন্দর এবং বহিরঙ্গন খেলনা জন্য টেস্টিং জন্য মানদণ্ড নির্ধারণ। বৈদেশিক বাণিজ্য বিভাগের মহাপরিচালক কর্তৃক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, যদি প্রস্তুতকারকের ভারতীয় মানদণ্ড ব্যুরো (বিআইএস) স্ট্যান্ডার্ডস কর্তৃক মেনে চলতে হয় তবেই খেলনাগুলি আমদানি করতে হবে।

ফিউচার রিটায়ারের পরিচালক, রাকেশ বায়ানি বলেন: "এই নতুন নিষেধাজ্ঞাের আদর্শের কারণে রক্ষণাবেক্ষণের মধ্যে আটক রাখা হচ্ছে। আমরা আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী নিরাপদ যে খেলনা আমদানী। এখন, যারা খেলনা ভারতীয় মান মেনে চলতে হবে, যা প্রায় আন্তর্জাতিক মান হিসাবে একই। দীর্ঘমেয়াদী মধ্যে, প্রক্রিয়া বিলম্বিত হবে এবং আমাদের দোকানে খেলনা প্রাপ্যতা ক্ষীণ হবে। যদি এই পরিস্থিতি অব্যাহত থাকে তবে নভেম্বরে আমাদের স্টোরগুলিতে 50 শতাংশ খেলনা ড্রপ থাকবে। এপ্রিল ২018 থেকে নতুন আদর্শ কার্যকর হ'ল "।
বায়ানী বলেন যে দাম বেড়েছে 14 শতাংশ পর্যন্ত এবং আরো বাড়তে পারে।